শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৬
ভরা বর্ষার উত্তাল নদীর মাঝেও ভেসে উঠছে পদ্মাসেতুর পিলার
ভরা বর্ষার উত্তাল নদীর মাঝেও দৃশ্যমান হচ্ছে আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতুর পিলার। ৬.০১ কিঃমিঃ এর এই সেতুটি দাঁড়িয়ে থাকবে এরকম ৪২ টি পিলারের উপর। আরো বিস্তারিত জানতে ভিডিওটিতে ক্লিক করুন।
'বিদ্রোহী' -কাজী নজরুল ইসলাম এর চির অমর কবিতাটি, ভিডিও আবৃতি ;
বল বীর- বল উন্নত মম শির! 'শির নেহারি' আমারি 'নতশির' ঐ শিখর হিমাদ্রীর।
বল বীর- বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাঁড়ি, চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি
ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া
খোদার আসন 'আরশ' ছেদিয়া
উঠিয়াছি চির বিস্ময়, আমি বিশ্ব বিধাত্রীর।
বল বীর- বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাঁড়ি, চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি
ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া
খোদার আসন 'আরশ' ছেদিয়া
উঠিয়াছি চির বিস্ময়, আমি বিশ্ব বিধাত্রীর।
রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প প্রসঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সংবাদ সম্মেলন- ভিডিও
রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে দেশবিরোধীদের বিভ্রান্তি ছড়ানোয়, বাস্তবিক চিত্র তুলে ধরতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে সরাসরি যোগদানের ভিডিও ধারণ।
বিদ্রোহী কবি 'কাজী নজরুল' এর জীবন বৃত্তান্ত;ভিডিও চিত্র
আজ আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। বিদ্রোহ, সাম্য, প্রেম, বিরহ, জগৎ জাগানিয়া এই অমর কবির আত্মার মাগফেরাত কামনা করে স্বরণ করি-
তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু....
আর আমি জাগিব না
কোলাহল করি সারা দিনমান
কারো ধ্যান ভাঙিব না।
নিশ্চুপ আপনার মনে
পুড়ি হৃদয় দাহে
গন্ধ বিদুর ধূপ
তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু....
আর আমি জাগিব না
কোলাহল করি সারা দিনমান
কারো ধ্যান ভাঙিব না।
নিশ্চুপ আপনার মনে
পুড়ি হৃদয় দাহে
গন্ধ বিদুর ধূপ
মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৬
ভুলে যেতে চাইলেই ভুলা যায় না- আমার ফেসবুক লিভে
ভুলে যেতে চাইলেই ভুলা যায় না, পুরনো স্মৃতি গুলো মুছা যায় না, তোমাকে ভুলে যেতে মন চায় না.....
আমার ফেসবুক প্রোফাইলে লাইভ পোষ্টে রেকর্ড গানটি শান্তর সম্ভবত
আমার ফেসবুক প্রোফাইলে লাইভ পোষ্টে রেকর্ড গানটি শান্তর সম্ভবত
আমার যা হারাবার গেছে হারিয়ে- আমার ফেসবুক লিভ-এ শোনা গান
আমার যা হারাবার গেছে হারিয়ে, জীবনে তাকে আর পাবো না ফিরে।
গানটি আমার ফেভারিট তাই দিয়েছিলাম ফেসবুক লাইভ পোষ্ট।
গানটি আমার ফেভারিট তাই দিয়েছিলাম ফেসবুক লাইভ পোষ্ট।
শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০১৬
পলাশী থেকে ধানমন্ডি- নবাব থেকে বঙ্গবন্ধু পর্যন্ত স্বজাতির ইতিহাস; -আবদুল গফফার চৌধুরী
পলাশী থেকে ধানমন্ডি- সিনেমা'টি নবাব থেকে বঙ্গবন্ধু পর্যন্ত স্বজাতির ইতিহাস; -আবদুল গফফার চৌধুরী
পলাশী থেকে ধানমন্ডি - নবাব থেকে বঙ্গবন্ধু - আবদুল গফফার চৌধুরীর প্রায় তিন ঘন্টা এই সিনেমাটিতে ধারণ করা হয়েছে নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা থেকে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সংগ্রাম আর বাংলার ইতিহাসে কীট মীরজাফর বেঈমানদের ইতিহাস। বাঙালি হিসেবে আমি মনে করি এই সিনেমাটি একবার দেখা উচিৎ। স্বজাতির ইতিহাস জেনে রাখাই উত্তম।
শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৬
২১ আগষ্ট ২০০৪ গণহত্যার সেই দিন! বিএনপি-জামাত জোট সরকারের নৃশংসতা! ভিডিও
২১ আগষ্ট ২০০৪ গণহত্যার সেই দিন! তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে উপমহাদেশের ইতিহাসে গণতন্ত্র হত্যার নির্মম সাক্ষী।
বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৬
ঐতিহাসিক 'ধানমন্ডির ৩২ নম্বর' দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে;
ঐতিহাসিক 'ধানমন্ডির ৩২ নম্বর'-
ধানমন্ডির ৩২ নম্বর- কেবল এইটুকু বলে আর কিছু না বললেও অনেক কথা বলা হয়ে যায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অনেক আগে থেকেই ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী সাদা রঙের দুতলা বাড়িটি। আবার ইতিহাসের বর্বরতম হত্যাকাণ্ডের দুঃসহ স্মৃতি নিয়েও দাঁড়িয়ে আছে সেটি। যেন তা বাঙালি জাতির হৃদয়ের রক্তক্ষরণ....!
১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ঘাতকরা স্বপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডকে যতোটা মানবিক ভাবেই ব্যাখ্যা করা হোক না কেন তা নৃশংস। তবে ১৫ আগষ্টের হত্যাকাণ্ডটি বোধহয় বর্বরতার সব ধরণের দৃষ্টান্তকেও ছাড়িয়ে যাবে!
ত্রিশ লক্ষ মানুষের রক্তে যখন প্লবমান আমাদের স্মৃতি- দশ লক্ষ ধর্ষিতার আর্তনাদে যখন নষ্টমান আমাদের শ্রুতি- তিন কোটি মানুষের ঘৃহত্যাগে যখন বিলিয়মান আমাদের সভ্যতা- এমনই এক অনির্ভর সময়ে ধ্বংস স্তুপের উপর দাঁড়িয়েও পদ্ম ফোঁটার স্বপ্ন দেখান যিনি- তিনিই শেখ মুজিব।
সীমান্তে আজ আমি প্রহরী- অনেক রক্তাক্ত পথ অতিক্রম করে আজ এখানে এসে থমকে দাঁড়িয়েছি স্বদেশের সীমানায়....! প্রশ্ন কর যদি- এতো যুদ্ধ করে পেলাম কি...? উত্তর তার সব পেয়েছি- গ্রীক পূরাণের প্রেথেডির নাস্করের মতো নিজের পিতাকেও হত্যা করেছি...! আর কি চাই- বল...!
রেসকোর্স পার হয়ে যেতেই সেইসব গোলাপের একটি গোলাপ
গতকাল আমাকে বলেছে- আমি যেন কবিতায় শেখ মুজিবের কথা বলি।
আমি তাঁর কথা বলতে এসেছি....।
শহীদ মিনার থেকে খসে পড়া একটি রক্তাক্ত ইট
গতকাল আমাকে বলেছে- আমি যেন কবিতায় শেখ মুজিবের কথা বলি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- যাঁর নামের উপর উচ্চারিত হয় স্বাধীনতা....!
[ ভিডিওটি নেট থেকে সংগ্রহ করা, ছবিও। কথাগুলো ভিডিও থেকে নেয়া ]
৫ মে'র মূল উদ্দেশ্য কি ছিল হেফাজতের? কে দিয়েছিল কোরান শরীফে আগুন? সমীকরণ
৫ মে ২০১৩ সালের ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের মূল উদ্দেশ্য কি ছিল? সত্যিই কি হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক নিরপেক্ষ ছিল? কে বা কেন দিয়েছিল কোরান শরীফে আগুন? কিভাবে জীবিত মানুষকে মৃত দেখিয়ে বিবিসিতে সংবাদ করেছিল? এই সবকিছুর উত্তর নিয়ে একাত্তর টিভির প্রতিবেদন, সমীকরণ-১ দেখুন ভিডিও
মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৬
কে সেই মিঃ রহমান? ইসরাইলের সাথে কেন এত সখ্যতা বিএনপি'র? ভিডিও সমীকরণ
মানবতার চিরশত্রু ইসরাইলের সাথে কেন এত সখ্যতা বিএনপি'র? কে সেই মিঃ রহমান? যে কিনা ইউরোপে থাকে বাংলাদেশের বিরোধী দলের নেতা? দেখুন ভিডিও - সমীকরণ ৭১
তরে বানাইয়া রায় বিনদিনি আমি হবো কালাচাঁন- ঝুমা
তরে বানাইয়া রায় বিনদিনি....
আমি হবো কালাচাঁন...!!
ওরে- প্রেম কলঙ্কের জ্বালা কতো রে.....!!
করবো আমি তার প্রমাণ....!!
বৃদ্ধাশ্রমে গাওয়া ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগী ঝুমা'র গাওয়া বিচ্ছেদী গানটি শোনে বৃদ্ধাশ্রমের সকল বৃদ্ধারা কেঁদে ছিল। সত্যিই গানটি দারুণ গেয়েছে....
আমি হবো কালাচাঁন...!!
ওরে- প্রেম কলঙ্কের জ্বালা কতো রে.....!!
করবো আমি তার প্রমাণ....!!
বৃদ্ধাশ্রমে গাওয়া ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগী ঝুমা'র গাওয়া বিচ্ছেদী গানটি শোনে বৃদ্ধাশ্রমের সকল বৃদ্ধারা কেঁদে ছিল। সত্যিই গানটি দারুণ গেয়েছে....
ভুলে যেতে চাইলেই ভুলা যায় না- শান্ত
ভুলে যেতে চাইলেই ভুলা যায় না
পুরনো স্মৃতি গুলো মুছা যায় না
তোমাকে ভুলে যেতে মন চায় না....
বিরহের গানটি ভালোই লাগে, তাই রেখে দিলাম হাতের কাছে।
পুরনো স্মৃতি গুলো মুছা যায় না
তোমাকে ভুলে যেতে মন চায় না....
বিরহের গানটি ভালোই লাগে, তাই রেখে দিলাম হাতের কাছে।
কৃষক-শ্রমিকদের মূল্যায়ন ও ঘুণেধরা সমাজ ব্যবস্থার প্রতি বঙ্গবন্ধু'র হুশিয়ারী;ভিডিও ভাষণ
কৃষক ও শ্রমিকদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর অকৃত্রিম ভালোবাসা স্পষ্টত এই ভাষণটিতে। বৈষম্য ভুলে কৃষক শ্রমিকদের প্রতি সম্মান ও ইজ্জত দেওয়ার আহ্বান ছিল বঙ্গবন্ধুর। বৈষম্য দূর করতে ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থা ভেঙ্গে সুন্দর বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থার স্বপ্ন দেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু। দেখুন ভিডিও ভাষণ....
"আপনি চাকরি করেন- আপনার মাইনা দেয় ঐ গরিব কৃষক, আপনার মাইনা দেয় ঐ গরিব শ্রমিক, আপনার সংসার চলে ঐ টাকায়, আমি গাড়ি চড়ি ঐ টাকায়, আমরা ভাত খাই ওদের টাকায়- ওদের সম্মান করে কথা বলেন, ওদের ইজ্জত করে কথা বলেন। ওরাই মালিক। ওদের টাকায় সংসার চলে।
এই বেটা কত্থেকে আসলি...! সরকারি কর্মচারীকে বলবো মনে রেখো... এটা স্বাধীন দেশ, বৃটিশ কলোনি নয- পাকিস্তানি কলোনি নয়- যে লোককে দেখবা তার চেহারাটা হবে বাবার মতো, তোমার ভাইয়ের মতো। ওর পরিশ্রমের পয়সা। ওরাই হবে সম্মান বেশি পাবে। কারন, ওরা নিজে কামাই করে খায়। আর তোমরা....
একটা কথা জিজ্ঞাসা করি আপনাদের কাছে, মনে করবেন না কিছু। আমাদের কাছে জিজ্ঞাসা করি- আপনাদের বলবো কেন, আমি'তো আপনাদের একজন-
আমাদের লেখা পড়া শিখাইছে কেড়া? আমার বাপ মা, আমরা বলি আমাদের বাপ মা।
আমাদের লেখাপড়া শিখাইছে কে? আমাদের ডাক্তারি পাশ করায় কে? ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করায় কে? সাইন্স পাশ করায় কে? বৈজ্ঞানিক করে কে? অফিসার করে কে? কার টাকায়...? বাংলার দুঃখী জনগণের টাকায়।
আপনাদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা....
শিক্ষিত ভাই'রা... যে আপনার লেখা পড়ার খরচ দিয়েছে শুধু আপনার সংসার দেখার জন্য নয়, আপনার ছেলে মেয়ে দেখার জন্য নয়। দিয়েছে তাদের আপনি কাজ করবেন, সেবা করবেন। তাদের আপনি কি দিয়েছেন ? কি ফেরত দিচ্ছেন, কতটুকু দিচ্ছেন...?
কার টাকায় ইঞ্জিনিয়ার সাব, কার টাকায় ডাক্তার সাব, কার টাকায় অফিসার সাব, কার টাকায় রাজনৈতিক সাব, কার টাকায় মেম্বার সাব- কার টাকায় সব সাব...?
সমাজ যেন ঘুণে ধরে গেছে ! এই সমাজকে আমি চরম আঘাত করতে চাই। এই আঘাত করতে চাই- যে আঘাত করছিলাম পাকিস্তানিদের.... সেই আঘাত করতে চাই এই ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে।" -বঙ্গবন্ধু
____বঙ্গবন্ধুর ভিডিও ভাষণ থেকে।
সোমবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৬
১৫ আগষ্ট ১৯৭৫। বাঙালি জাতির শোকে পাথর হওয়ার দিন।
যে মুজিব জনতার সে মুজিব মরেনি, বেঁচে রয়েছে সমহিমায় সব মানুষের অন্তরে। ১৫ আগষ্টে শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'কে। ১৫ আগষ্ট সকল শহীদদের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও বিনম্র শ্রদ্ধায় শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করছি।
হে পিতা! তোমাকে যারা নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল, সেই নরপশু বেঈমানেরা নিঃশেষ হয়ে গেছে, তুমি রয়েছো সারা বাংলায় প্রতিটি বাঙালির অন্তরে। তোমার হাতে গড়া বাংলাদেশের সর্বত্র আজ তোমারই পদধ্বনি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
হে পিতা! তোমাকে যারা নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল, সেই নরপশু বেঈমানেরা নিঃশেষ হয়ে গেছে, তুমি রয়েছো সারা বাংলায় প্রতিটি বাঙালির অন্তরে। তোমার হাতে গড়া বাংলাদেশের সর্বত্র আজ তোমারই পদধ্বনি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
আমার দুই চোখে দুই নদী- সামিনা চৌধুরী
আমার দুই চোখে দুই নদী....
তুমি দু'হাত ভরে পানি নিও....
তৃষ্ণা লাগে যদি....
আমার দুই চোখে দুই নদী।।
কষ্টের গান গুলি দুঃখের গান গুলিই আজকাল বেশি শুনছি। খুব ভালো লাগে গানটি। সময় পেলেই শোনি।
তুমি দু'হাত ভরে পানি নিও....
তৃষ্ণা লাগে যদি....
আমার দুই চোখে দুই নদী।।
কষ্টের গান গুলি দুঃখের গান গুলিই আজকাল বেশি শুনছি। খুব ভালো লাগে গানটি। সময় পেলেই শোনি।
তুমি যে আমার চোখের আলো, বাংলা সিনেমার গান
তুমি যে আমার চোখের আলো....
ভালোবাসারি গান....
তুমি ছাড়া শূন্য আমার সাজানো বাগান
আমার সাজানো বাগান।
ভালোবাসারি গান....
তুমি ছাড়া শূন্য আমার সাজানো বাগান
আমার সাজানো বাগান।
রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৬
আল্লাহ'র কৃপায় বারবার মৃত্যুর দোয়ার থেকে ফিরে এসেছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা-ভিডিও
১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফেরার পর অন্তত দশবার সশস্ত্র হামলার শিকার হয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। সরাসরি গুলি ও গ্রেনেড হামলায় আল্লাহ'র অশেষ রহমতে বারবার মৃত্যুর দোয়ার থেকে ফিরে এসেছেন স্বাধীনতার পক্ষে খাঁটি বাংলাদেশ প্রেমী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা। এইসব সশস্ত্র হামলার মধ্যে ২০০৪ এর ২১ আগষ্ট ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বর্বরোচিত ঐ হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে বাংলাদেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা।
দেশে ফেরার পর তিঁনিও বারবার ষড়যন্ত্রকারীদের বুলেট বোমার টার্গেট হয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা হয় ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট। এদিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে শক্তিশালী গ্রেনেড হামলা ও শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে সরাসরি গাড়িতেও গুলিকরা হয়। দলের নারী নেত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নেতাকর্মী প্রাণ হারান এই হামলায়।
এর আগে শেখ হাসিনাকে টার্গেট করে বড় ধরণের হামলা হয়েছিল ৮০ দশকের শেষ দিকে চট্টগ্রামে। ১৯৮৮ সালের ২৪ শে জানুআরি লালদিগির জনসভায় যাওয়ার পথে গাড়ি বহরে পুলিশ গুলি চালালে শেখ হাসিনা প্রাণে বাঁচলেও মারা যান ২৪ জন।
তবে ১৯৮১ সালে দেশে ফেরার পর শেখ হাসিনাকে টার্গেট করে প্রথম হামলা হয় ১৯৮৭ সালের ১০ই নবেম্বর। স্বৈরাচারবিরোধী অবরোধ চলা কালে সচিবালয়ের সামনে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি করা হয়।
শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ১৯৮৯ সালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি লক্ষ্য করে ফ্রিডম পার্টির অস্ত্রধারীরা গুলি চালায় এবং গ্রেনেড নিক্ষেপ করে।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী চতুর্থদফায় হামলার শিকার হন ১৯৯১ সালের সেপ্টেম্বরে। সংসদ উপনির্বাচনে গ্রীনরোডের ভোট কেন্দ্র পরিদর্শনে গেলে শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়া হয়।
এর পর ১৯৯৪ সালের তত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে ট্রেনমার্চে গেলে ইশ্বরদী রেলস্টেশনে গুলি চালানো হয় শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনের বগী লক্ষ্য করে।
১৯৯৫ সালে পান্থপথের এক জনসভায় শেখ হাসিনাকে লক্ষ্যকরে চালানো হয় বোমা হামলা।
এরপর ১৯৯৬ সালের কার্জন হলের গুলি এবং ২০০৩ সালের ৩০শে আগষ্ট সাতক্ষিরার কলারোয়ায় শেখ হসিনার গাড়ি বহর লক্ষ্য করে গুলি বর্ষণ করা হয়।
এছাড়া শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২০০০ সালের ২০ জুলাই কোটালী পাড়ার বিশাল জনসভায় বোমা পুতে রাখা হয়। ৭৬ কেজি এই বোমা উদ্ধার হওয়ায় প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা।
এছাড়া ২০০১ সালের মে মাসে খুলনায় রূপসা সেতুর কাজ উদ্ভোদন করতে যাওয়ার কর্মসূচি ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। সেখানেও পুতে রাখা শক্তিশালী বোমা উদ্ধার করেছিলেন গোয়েন্দারা।
আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও সাধারণ জনগণ মনে করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করতেই বারবার শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে এবং এই ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত রয়েছে।
(দেখুন ভিডিও সংবাদ)
সংগ্রহ:- প্রতিবেদন, সময় সংবাদ। আবুল কালাম আজাদ।
মঙ্গলবার, ২ আগস্ট, ২০১৬
শ্রদ্ধাঞ্জলি
ইতিহাস বলে- 'ইতিহাসের মহানায়ক' তুমি।
যাঁর জন্ম না হলে- বাংলাদেশের জন্ম হতো না,
বাঙালি পেতো না মুক্তি।
তাঁর সাথেই আমার ভাব- যেন,
পিতার সাথে সন্তানের না দেখা প্রেম চুক্তি।
যিঁনি কখনো অন্যায়ের সাথে করেননি আপোষ,
সারা জীবন ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন বহমান-
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, সে যে আমার
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মানুষকে ভালোবাসার সুউজ্জল দৃষ্টান্ত-
ইতিহাস তাঁর প্রমাণ,
ধনি গরিব জাতিভেদের ছিল না দূরত্ব
সবাই ছিল তাঁর কাছে সমান।
মাটি মানুষকে ভালোবেসেই তিঁনি
নিজের জীবন করেছেন তুচ্ছ,
জেল জুলুমেও দমাতে পারেনি
প্রিয় মানুষের সাথে তাঁর বন্ধুত্ব।
সাধারণ নয়- তিঁনি অসাধারণ এক মহান নেতা,
শোষিত মানুষের হৃদয়ের সম্পদ
মুক্তি স্বাধীনতার চেতনা।
এই মহামানবের বিদায়ের বেলা, কেঁদেছিল বাংলাদেশ
কেঁদেছিল বিশ্ব সংবাদ ধারা।
ব্যথিত হয়েছিল প্রতিটি মানুষ, স্তব্ধ ছিল বাংলা,
অধিক শোকে হয়েছিল পাথর, বিশ্ব বাঙালি, দেশমাতা।
বাংলার আকাশে আজও একটাই চাঁদ তুমি
সংগ্রামে চেতনায় শ্রদ্ধায় রয়েছো মিশি,
হৃদয়ের সমস্ত ভক্তি দিয়ে- তোমাকেই স্বরণ করি।
হে মহান! বাংলার অবিসংবাদিত সংগ্রামী
গভীর ভালোবাসায় তোমাকে জানাই- 'শ্রদ্ধাঞ্জলি'।
( শ্রদ্ধাঞ্জলি -নয়ন)
গভীর ভালোবাসায় তোমাকে জানাই 'শ্রদ্ধাঞ্জলি'
ইতিহাস বলে- 'ইতিহাসের মহানায়ক' তুমি।
যাঁর জন্ম না হলে- বাংলাদেশের জন্ম হতো না,
বাঙালি পেতো না মুক্তি।
তাঁর সাথেই আমার ভাব- যেন,
পিতার সাথে সন্তানের না দেখা প্রেম চুক্তি।
যিঁনি কখনো অন্যায়ের সাথে করেননি আপোষ,
সারা জীবন ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন বহমান-
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, সে যে আমার-
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মানুষকে ভালোবাসার সুউজ্জল দৃষ্টান্ত
ইতিহাস তাঁর প্রমাণ,
ধনি গরিব জাতিভেদের ছিল না দূরত্ব
সবাই ছিল তাঁর কাছে সমান।
মাটি মানুষকে ভালোবেসেই তিঁনি
নিজের জীবন করেছেন তুচ্ছ,
জেল জুলুমেও দমাতে পারেনি
প্রিয় মানুষের সাথে তাঁর বন্ধুত্ব।
সাধারণ নয়-
তিঁনি অসাধারণ এক মহান নেতা,
শোষিত মানুষের হৃদয়ের সম্পদ
মুক্তি স্বাধীনতার চেতনা।
এই মহামানবের বিদায়ের বেলা
কেঁদেছিল বাংলাদেশ
কেঁদেছিল বিশ্ব সংবাদ ধারা,
ব্যথিত হয়েছিল প্রতিটি মানুষ, স্তব্ধ ছিল বাংলা-
অধিক শোকে হয়েছিল পাথর
বিশ্ব বাঙালি, দেশ মাতা।
বাংলার আকাশে আজ একটাই চাঁদ তুমি
সংগ্রাম চেতনায় শ্রদ্ধায় রয়েছো মিশি,
হৃদয়ের সমস্ত ভক্তি দিয়ে- তোমাকেই স্বরণ করি।
হে মহান! বাংলার অবিসংবাদিত সংগ্রামী
গভীর ভালোবাসায় তোমাকে জানাই- 'শ্রদ্ধাঞ্জলি'।
( শ্রদ্ধাঞ্জলি -নয়ন)
সোমবার, ১ আগস্ট, ২০১৬
সৌদি নারীদের বিয়ে করতে পারবে বাংলাদেশী প্রবাসীরাও, সঙ্গে পেনশন বেতন সুবিধা
বাংলাদেশী প্রবাসীরাও বিয়ে করতে পারবেন সৌদি আরবের নারীদের এমন সংবাদই প্রকাশ করলেন 'দৈনিক জনতারকণ্ঠ' অনলাইন নিউজ পোর্টাল। খবরটি আমার কাছে স্পেশাল মনে হলো।
সৌদি আরবে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি। সৌদি পুরুষরা একাধিক বিয়ে করলেও অবিবাহিত থেকে যাচ্ছেন অনেক নারী। এমন পরিস্থিতিতে সৌদি কর্তৃপক্ষ প্রবাসীদের জন্য সৌদি নারীদের বিয়ে করার বিধি নিষেধ তুলে নিয়েছেন।
অবশ্য এজন্য 'স্পেশাল এক্সপ্যাক্ট' সিস্টেমে তাদেরকে আগে থেকেই নিবন্ধন করতে হবে। প্রবাসীরা শুধু সৌদি নারীদের বিয়ে করার সুযোগই পাচ্ছে না, এর সাথে তারা পেনশনসহ বেতন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
বিদেশী অভিবাসীদের জন্য সম্প্রতি এমনই সুখবর জানিয়েছে দেশটি। শনিবার আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
সৌদি ইন্স্যুরেন্সভিত্তিক একটি সংস্থার বরাত দিয়ে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদিতে কোনো বিদেশী অভিবাসী যদি দেশটির কোনো নারীকে বিয়ে করেন তবে তিনি মাসিক বেতনসহ পেনশন পাবেন। তবে তাদের বেতন সৌদি ৩ হাজার রিয়াল কিংবা তার চেয়ে কম হতে হবে।
সংগ্রহ :- http://janatarkontho.net/archives/1060
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)